বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:২৯ পূর্বাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক: বরিশাল নগরীর ২৯নং ওয়ার্ড পূর্ব ইছাকাঠী এলাকায় অবস্থিত আব্দুল্লাহ দারুসসালাম মাদরাসার তদন্ত প্রতিবেদন পড়া নিয়ে মসজিদে হট্টোগোল করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে গত শুক্রবার জুমার নামাজের বয়ান শেষে এবং খুতবার পূর্বে মাদরাসার দুই পক্ষের সামনে তদন্ত প্রতিবেদন পড়ে শোনান ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফরিদ আহমেদ। যেখানে ১ম পক্ষ হিসেবে ছিলেন মো: ছাদুল্লাহ সিকদারের ছোট ছেলে আমান উল্লাহ রিয়াজ, ও ২য় পক্ষ হিসেবে ছিলেন মাদরাসার সাবেক পরিচালক মাওলানা ওমর ফারুক। তবে ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফরিদ আহমেদ মুসল্লিদের সামনে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠ করার পরে মাদরাসার সাবেক পরিচালক মাওলানা ওমর ফারুক তাতে আপত্তি জানালে মসজিদের বসেই উত্তেজিত হয়ে ওঠেন ছাদুল্লাহ সিকদারের ছোট ছেলে আহসান উল্লাহ রিয়াজ। মসজিদের ইমাম, ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ও মুসল্লিদের সামনেই মাওলানা ওমর ফারুকের উপর তেরে আসেন বলে মুসল্লিদের অভিযোগে জানাগেছে। মুসল্লিরা তাকে একাদিকবার নিষেধ করলেও তিনি তা শোনেননি। সাধারন মুসল্লিরা মনে করেন মাদরাসা কিংবা কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তদন্ত প্রতিবেদন পড়া নিয়ে মসজিদে হট্টোগোল করা মসজিদের পবিত্রতা নষ্ট করার মতো। তবে এ বিষয়ে আমান উল্লাহ রিয়াজের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তেমন কোন হট্টোগোল হয়নি একটু কথা কাটাকাটি হয়েছে। এদিকি এবিষয়ে ২৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো: ফরিদ আহমেদের কাছে জানার জন্য ফোন করার হলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি। অপরদিকে মাদরাসার সাবেক পরিচালক মাওলানা ওমর ফারুকের কাছে জানার জন্য ৪বার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। (সংবাদের তথ্য সূত্র: অনলাইন নিউজ প্রোটাল, মসজিদের সাধারন মুসল্লি ও সরেজমিনে অনুসন্ধান)